Posts

সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ৬০টি গুরুত্বপূর্ণ বানান দেওয়া হলো। বাঁয়ে অশুদ্ধ ও ডানে দেওয়া হলো শুদ্ধ বানান

 সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ৬০টি গুরুত্বপূর্ণ বানান দেওয়া হলো। বাঁয়ে অশুদ্ধ ও ডানে দেওয়া হলো শুদ্ধ বানান ১।বাঙ্গালী = বাঙালি। ২। বিদূষী = বিদুষী। ৩। ব্যার্থ = ব্যর্থ। ৪। দিবারাত্রি = দিবারাত্র। ৫। গ্রামীন = গ্রামীণ। ৬। উচিৎ = উচিত। ৭। স্থায়ীত্ত = স্থায়িত্ব। ৮। বাণিজ্য = বাণিজ্য। ৯। ঘুরাঘুরি = ঘোরাঘুরি। ১০। উচ্ছাস = উচ্ছ্বাস। ১১। আগমনি = আগমনী। ১২। আত্বস্ত = আত্মস্থ। ১৩। সচিত্রির = সচিত্র। ১৪। সখ্যতা = সখ্য। ১৫। বীরম্বনা = বিড়ম্বনা। ১৬। মুহূর্মুহূ = মুহুর্মুহু। ১৭। মহিষী = মহিষী। ১৮। নুন্যতম = ন্যূনতম। ১৯। কৃতিবাস = কৃত্তিবাস। ২০। সহযোগীতা = সহযোগিতা। ২১। রামায়ন = রামায়ণ। ২২। শ্বাশুড়ি = শাশুড়ি। ২৩। বাল্মিকী = বাল্মীকি। ২৪। দুঃস্ত = দুস্থ। ২৫। ননদী = ননদি। ২৬। প্রনয়িনী = প্রণয়িনী। ২৭। পানিনি = পাণিনি। ২৮। গৌন = গৌণ। ২৯। পিপিলীকা = পিপীলিকা। ৩০। অনুসূয়া = অনসূয়া। ৩১। সর্বশান্ত = সর্বস্বান্ত। ৩২। এসিস্টেন্ট = অ্যাসিস্ট্যান্ট। ৩৩। মনিজাল = মণিজাল। ৩৪। দূরাদৃস্ট = দুরাদৃষ্ট। ৩৫। পঁচা = পচা। ৩৬। নিরব = নীরব। ৩৭। ঋন = ঋণ। ৩৮। পুরান = পুরাণ। ৩৯। স্ব...

বাংলা ব্যাকরণঃ ৯ম -১০ম শ্রেণীর বোর্ড বই থেকে গুরুত্বপুর্ন সব প্রশ্ন একসাথে

বাংলা ব্যাকরণ // ৯ম -১০ম শ্রেণীর বোর্ড বই === ১) ণত্ব ও ষত্ব বিধান আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্বে ২) শব্দের ক্ষুদ্রাংশকে বলা হয় – রূপ ৩) রূপ গঠন করে – শব্দ ৪) শব্দতত্ত্বের অপর নাম – রূপতত্ত্ব ৫) বাক্যতত্ত্বের অপর নাম – পদক্রম ৬) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে – প্রাতিপদিক ৭) সাধিত শব্দ – হাতা, গরমিল। দম্পতি ৮) সাধিত শব্দ – ২ প্রকার ৯) প্রকৃতি – ২ প্রকার ১০) নাম প্রকৃতির উদাহরণ – হাতল, ফুলেল, মুখর ১১) প্রত্যয় – ২ প্রকার ১২) বাংলা ভাষায় উপসর্গ – ৩ প্রকার ১৩) সংস্কৃত উপসর্গ – ২০ টি ১৪) সংস্কৃত উপসর্গ – প্র, পরা, অপ ১৫) বাংলা উপসর্গ – ২১ টি ১৬) বাংলা উপসর্গ – অ, অনা, অঘা, অজ, আ, আব, নি ১৭) বাংলা ভাষার মৌলিক ধ্বনি সমূহ – ২ প্রকার ১৮) ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বলা হয় – বর্ণ ১৯) বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ – ৫০ টি ২০) স্বরবর্ণ – ১১ টি ২২) ব্যঞ্জন বর্ণ – ৩৯ টি ২৩) বাংলায় – ২ টি যৌগিক স্বরধ্বনি ( ঐ, ঔ) ২৪) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় – কার ২৫) ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে – ফলা ২৬) ক থেকে ম পর্যন্ত – ২৫ টি স্পর্শধ্বনি ২৭) দন্ত্য বর্ণ – ত, থ,দ, ধ ২৮) ওষ্ঠ বর্ণ – প, ফ, ব,ভ, ম ২৯) মূর্ধণ্য বর্ণ – ট, ঠ,...

কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে। ২। Email আবিষ্কৃত হয় 1971 সালে। ৩। Hotmail আবিষ্কৃত হয় 1996 সালে। ৪। Google আবিষ্কৃত হয় 1998 সালে। ৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে। ৬। Youtube আবিষ্কৃত হয় 2005 সালে। ৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে। ৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯সালে ৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয় ১৯৯৩ সালে। ১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে। ১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14 OCTOBER,2012। ১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটার "IBM-1620 ‘ যা স্থাপিত হয় বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে ১৯৬৪ সালে। ১৩। ২১মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের ঝিলংজা-তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়। ১৪। বাংলাদেশর বিজ্ঞানীরা প্রথমাবারের মতো ‘জীবনরহস্য‘ উন্মোচন করেছেন মহিষের। ১৫। ২০১৩সালে দেশি পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনে নেতৃত্ব দেন ড মাকসুদুল আলম। ১৬। ১৯৮১ এপসন কোম্পানি সর্বপ্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রচলন করেন তার নামঅসবর্ন-১। ১৭। বিশ্বের একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘরটি অবস্থিতযুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়। ১৮...

সহজে Preposition শিখার টেকনিক

Preposition নিয়ে আমাদের মনে একটা ভয় কাজ করে। কোন শব্দের পর কি বসবে- এই নিয়ে নানা চিন্তায় নাজেহাল হই আমরা। এডমিশন টেস্টের এক্স্যাম হলে বসে অল্প সময়ে সেটা ভাবাও বেশ কঠিন। এজন্যে Preposition ব্যাপারটাকে ভালোমতো শিখে এক্স্যামে ঠিকভাবে উত্তর করতে হলে কিছু শর্টকাট শিখে ফেলতেই হয়! শর্টকাট ১: In, on, at এসবের প্যাচে পড়ে প্রায়ই উত্তর ভুল হয় আমাদের। সহজেই কিন্তু এগুলোর সমাধান করা যায়। ১।  যখনই কোন বার দেয়া থাকবে, যেমন Sunday, Monday… তখন তার আগে on বসবে। কোন তারিখ যেমন ১৪ ফেব্রুয়ারি থাকলেও তার আগে on বসবে। ২।  যেকোন জায়গায় যদি সময় দেয়া থাকে, যেমন 10.00 AM, 12.00 PM তখন তার আগে সবসময় at বসবে। ৩।  তবে আলাদা করে শুধু বছর থাকলে যেমন 1972, 1999 বা মাস যেমন June, July থাকলে তার আগে বসবে in। একটা বৃত্ত ধরা হোক, যেটাকে আমরা শর্টকাট ৩ আমরা সবাই জানি, কোথাও গেলে, যেখান থেকে রওনা দিয়েছি সেটা হচ্ছে From, আর যেখানে যাচ্ছি সেটা হলো to। Preposition এর বেলাতেও ব্যাপারটা একই রকম। এখানে বাগড়া বাধায় towards। এই towards কিন্তু মোটেও to এর মতো না। t...

preposition শেখার সহজ টেকনিক | preposition বসানোর নিয়ম | preposition এর ব্যবহারের নিয়ম |

Image
preposition শেখার সহজ টেকনিক | preposition বসানোর নিয়ম | preposition এর ব্যবহারের নিয়ম | 

চৌবাচ্চা সংক্রান্ত অংক ৩০ সেকেন্ডে করে ফেলুন.........

চৌবাচ্চা সংক্রান্ত অংক ৩০ সেকেন্ডে করে ফেলুন.......  টেকনিক যখন ২টি নল দ্বারা একটি চৌবাচ্চা পূর্ণ হয় তখন সম্পূর্ণ চৌবাচ্চাটি পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময়, T=[mn ÷(m + n)] এখানে, m=১ম নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময় n=২য় নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে প্রয়োজনীয় সময় – প্রশ্ন-১ একটি চৌবাচ্চা ২টি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ ও ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়। নল দু’টি একসংগে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে পূর্ণ হবে? সমাধানঃ প্রয়োজনীয় সময়, T= [mn ÷ (m + n)] = (৩০ × ২০) ÷ (৩০ + ২০) = ৬০০÷৫০ = ১২ মিনিট উত্তর: ১২ মিনিট – এবার চলুন একটু ভিন্ন ধরনের ১টি অংক দেখা যাকঃ প্রশ্ন- ২ সম্পুর্ণ খালি একটি চৌবাচ্চা একটি পাইপ দিয়ে ৫ ঘন্টায় সম্পুর্ণ ভর্তি করা যায়। অপর একটি পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চাটি ভর্তি করতে ৩ ঘন্টা সময় লাগে। ২টি পাইপ একসংগে ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটি ২/৩ অংশ পূর্ন করতে কত সময় লাগবে? লক্ষ্য করুন, প্রশ্নের শেষে লিখা আছে দু’টি পাইপ একসংগে ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটি ২/৩ অংশ পূর্ণ করতে কত সময় লাগবে? (পুরো চৌবাচ্চাটির পূর্ণ হওয়ার কথা প্রশ্নে উল্লেখ না করে যদি (২/৩ অংশ বা ৪/৫ অংশ বা ১/৩ অংশ) পূর্ণ হতে কত সময় লাগে ...

দ্রুত ও সহজে জ্যামিতির অংক শেষ করার কৌশল

দ্রুত ও সহজে জ্যামিতির অংক শেষ করার কৌশল ত্রিভুজ (Triangle) : «»ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল―― ※সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল =১/২(ভূমি×উচ্চতা) ※সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল =১/২(সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের গুণফল) ※সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = a/4√(4b² -a²) যেখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু ※সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল =√3/4 a² যেখানে, a = যে কোন বাহুর দৈর্ঘ্য বর্গক্ষেত্র (Square) : চার বাহু সমান এবং কোণগুলো সমাকোণ কর্ণদ্বয় সমান এবং এরা পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিথণ্ডিত করে। বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 x এক বাহুর পরিমাণ বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (বাহু)² বর্গ ক্ষেত্রের কর্ণ =√2 × একবাহুর দৈর্ঘ্য আয়তক্ষেত্র (Rectangle) : বিপরীত বাহুদ্বয় পরস্পর সমান এবং সমান্তরাল কোণগুলোর প্রতিটি সমকোণ আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ (দৈর্ঘ্য +প্রস্থ) সামান্তরিক (Parallelogram) : বিপরীত বাহুগুলো পরস্পর সমান এবং সমান্তরাল কোণগুলো সমকোণ নয় বিপরীত কোণদ্বয় পরস্পর সমান ক্ষেত্রফল = ভূমি x উচ্চতা পরিসীমা = ২ (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ) রম্বস : চারটি বাহু সমান।...